Monthly Archives: ডিসেম্বর 2010

গ্রীন হাউস ইফেক্ট: অজানা তথ্য


গ্রীনহাউজ ইফেক্ট সম্বন্ধে আমরা সবাই মোটামুটি জানি। এর ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাতাসে কার্বন-ডাই অক্সাইড এর উপস্থিতি এর জন্য দায়ী সেটাও আমরা সবাই জানি। তবে যে বিষয়গুলো সবাই জানে না সেগুলো অবগত করাই আজকের লেখাটির উদ্দেশ্য।

গ্রীনহাউস ইফেক্ট

কার্বন-ডাইঅক্সাইড ছাড়াও গ্রীনহাউস ইফেক্টের জন্য দায়ী বেশ কিছু গ্যাস রয়েছে। এগুলো হচ্ছে মিথেন(১৯%), ক্লোরো-ফ্লোরো-কার্বন(১৭%), ওজোন(৮%), নাইট্রাস অক্সাইড(৪%), জলীয় বাস্প(২%)। বন্ধনীর ভিতরে লেখা সংখ্যাগুলো দ্বারা গ্রীনহাউজ ইফেক্টের জন্য কোন গ্যাস কতটা দায়ী সেটা দেখানো হলো। কার্বন-ডাইঅক্সাইড একা ৫০% দায়ী। অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে গ্রীনহাউজ ইফক্টের জন্য কার্বন-ডাইঅক্সাইড একা দায়ী নয়। এর পাশাপাশি আরো কিছু গ্যাসের দায়িত্ব আছে। বিস্তারিত পড়ুন

8 টি মন্তব্য

Filed under পরিবেশ ও প্রকৃতি

লার্জ হেড্রন কোলাইডার: একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই বিজ্ঞান জগতে বড় চমক


পৃথিবীর বুকে ক্ষুদ্র বিগব্যাঙ ঘটানোর সফল পরীক্ষা চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এ পরীক্ষার ফলে সৌর কেন্দ্রের চাইতেও দশ লক্ষ গুণ বেশি তাপমাত্রা তৈরি হয় । এ পরীক্ষায় বিজ্ঞানীরা আয়নিত সীসা (লেড) কণার বিপরীতমুখী স্রোতের মধ্যে তীব্র গতিতে সংঘর্ষ ঘটান। এর ফলে প্রায় দশ লক্ষ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা সৃষ্টি হয়। তৈরি হয় কোয়ার্ক আর গ্লুয়নের প্লাজমা অবস্থা। এই অবস্থায় তারা পারস্পারিক আকর্ষণ থেকে মুক্ত থাকে। এই প্লাজমা অবস্থাকে পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন তাঁরা সবল বল নিয়ে আরো জানতে পারবেন। কৃত্রিম বিগ ব্যাঙ থেকে মহাবিশ্ব সৃষ্টির ইতিহাস এবং মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর এর তাৎক্ষণিক অবস্থা সম্বন্ধে ধারনা লাভ করবেন। এই গবেষণা চালানো হয় লার্জ হেড্রন কোলাইডারে।

লার্জ হেড্রন কলাইডর

বিস্তারিত পড়ুন

7 টি মন্তব্য

Filed under পদার্থবিজ্ঞান

সুস্থ হোন, সুস্থ থাকুন

একটা স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখা সবার সাথে শেয়ার না করে পারছি না। অনেক দিন আগে পেয়েছিলাম। লিফলেটে ছিল। দরকারি মনে হলো। তাই ব্লগে হুবহু দিলাম। কারো কাজে লাগলে এটা যিনি লিখছেন এবং যারা প্রচার করছেন তাদের শ্রম সার্থক হতে পারে।
__________________________________________________________
সুস্থ হোন, সুস্থ থাকুন

“ভবিষ্যতে চিকিৎসক রোগীকে ওষুধ না দিয়ে তাকে শেখাবেন শরীরের যত্ন নেওয়া, সঠিক খাদ্য নিবার্চন, রোগের কারণ নির্ণয় ও তা প্রতিরোধের উপায়।”
টমাস আলভা এডিসন,মার্কিন আবিষ্কারক।

এডিসন যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা আজ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলেও শরীরের যত্ন, খাদ্য বিচার ও রোগ ঠেকানোর ব্যাপারেও এখনও যথেষ্ট সচেতন নই।তাই বিভিন্ন মানবদরদী চিকিৎসক ও গবেষকের পরামর্শের ওপর ভিত্তি করে কিছু লেখার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।

০১.
উপযুক্ত ব্যায়াম ও খাদ্যাভ্যাস এবং প্রফুল্ল মনই হচ্ছে সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। আসলে আমাদের জীবনে এত দুশ্চিন্তা বা টেনসন থাকে যে, আমরা হাসি খুশি থাকতে পারি না। অথচ কথায় আছে, ক্যান্সার যত না কবর ভরেছে তার চেয়ে বেশি ভরেছে টেনসনে। সুতরাং ভালোভাবে বাচঁতে চাইলে মনকে প্রফুল্ল রাখতে হবে। এ জন্য ভালো চিন্তা ও ভালো কাজের কোন বিরোধ নেই। সেই সাথে নিজেকে জড়াতে হবে কোন সৃজনশীল কাজের সাথে। বিস্তারিত পড়ুন

5 টি মন্তব্য

Filed under চিকিৎসা-বিজ্ঞান

কাঠকয়লা: মানবজাতির ত্রাণকর্তা হতে যাচ্ছে কি?

“কয়লা ধুলে ময়লা যায় না” বলে একটা কথা প্রচলিত আছে। স্পষ্টতই কয়লাকে চরম অবজ্ঞা করে ময়লার সাথে তুলনা করা হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হল এই যে পানির তো কয়লাকে ধোয়ার কোন যোগ্যতা নেইই বরং কয়লা যে পানি দিয়ে ধোয়া হয় সেই পানিটাই পরিস্কার হয়ে যায়!

কাঠকয়লা (উইকিপিডিয়া থেকে)

খুব অদ্ভুত মনে হচ্ছে কি কথাটাকে? ভাবছেন পুরোপুরি উল্টো কথা বলছি? মোটেই না। কাঠকয়লা নিয়ে আজ কিছু কথা বলব। কথাগুলো বলা শেষ হলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন এতদিন যা শুনেছেন সেটাই বরং উল্টো। সম্প্রতি সারা বিশ্বে কাঠকয়লা নিয়ে এমন আলোড়ন উঠছে যে কাঠকয়লাই হতে পারে মানুষের ভারে ভারাক্রান্ত পৃথিবীর জন্য পরিত্রানের হাতিয়ার। বিস্তারিত পড়ুন

2 টি মন্তব্য

Filed under রসায়ন

একি, সবখানে শুধু সেলুলোজ দেখি!

একি, সবখানে শুধু সেলুলোজ দেখি!
মনে করুন, আপনি আপনার প্রাত্যহিক জীবনের একটি দিন শুরু করতে যাচ্ছেন। আপনি সেলুলোজের তৈরি একটি খাটে ঘুমিয়ে আছেন। বিছানা, বালিশ সবই সেলুলোজের। আপনি ঘুম থেকে উঠলেন। আপনার গায়ে সেলুলোজের পোষাক। আপনি বিছানা ছেড়ে সেলুলোজের মেঝে দিয়ে হেঁটে হাতমুখ ধুয়ে আসলেন। তারপর নাস্তার টেবিলের দিকে এগিয়ে গেলেন যেটা সেলুলোজ নির্মিত। একটা চেয়ার টেনে বসলেন সেটাও সেলুলোজের। তারপর খাবার খেতে গিয়ে দেখলেন খাবারের মধ্যেও সেলুলোজ। খাবার খেয়ে দেয়ালঘড়িতে সময় দেখলেন অফিসে যাওয়ার আর কতটা সময় বাকি আছে এবং হঠাৎ থমকে গেলেন দেয়ালটা সেলুলোজ দিয়ে তৈরি বলে। আপনার অবাক হওয়ার পালা এখনো শেষ হয়নি। আপনি অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তৈরি হবেন, আলমারি থেকে ভয়ে ভয়ে কাপড় বের করে পরতে গিয়ে বুঝতে পারলেন আলমারি আর কাপড় দুটোই সোলুলোজের। আপনার মুখটা আরেকটু ফ্যাকাশে হয়ে গেল। টিসু বের করে মুখের ঘাম মুছলেন। হালকা কম্পিত বোধ করছেন। কারন টিস্যুতেও সেলুলোজ দেখেছেন। ভাবছেন আর অফিসে যাবেন না। এদিকে ড্রাইভার হর্ণ বাজাচ্ছে। আপনি ভাবলেন একটা এ্যাপ্লিকেশন লিখে ড্রাইভারের হাতে দিয়ে দেবেন। যাথরীতি এ্যাপ্লিকেশন লিখতে গিয়ে সেলুলোজের হাতে পড়লেন কারন কাগজটা যে সেলুলোজ। আপনারা যারা লেখাটি পড়ছেন তাদের নিশ্চয়ই সেই লোভী রাজার গল্পের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে যার স্পর্শে সবকিছু সোনায় পরিণত হয়ে গিয়েছিলো। বিস্তারিত পড়ুন

১ টি মন্তব্য

Filed under রসায়ন

মাইক্রোফটোগ্রাফি ব্লগ :: অণুবীক্ষণের তলে

ব্লগার বেঙ্গেলেনসিসের মাইক্রোফটোগ্রাফি দেখে মনে হলো, আমিও মনে হয় কিছু যোগ করতে পারবো। প্রথম বর্ষে থাকার সময়ে কিছু ছবি তোলা হয়েছিলো ল্যাব ক্লাসে। সেগুলো তুলে দিলাম।

পেট্রিডিশ

ইহা হইলো পেড্রিডিশ। এইখানে জমি তৈরি করা হয়। অতপর এইখানে ব্যাক্টেরিয়ার চাষাবাদ করা হয়।
petridish
দেখেন কতো বাহারী রঙের ক্ষেত-খামার। ইহারা বিভিন্ন রকমের পেট্রিডিশ। বিস্তারিত পড়ুন

5 টি মন্তব্য

Filed under জীববিজ্ঞান